ভাষণে তিনি চীনকে ‘অত্যন্ত কাছের, খুব বিশ্বাসযোগ্য’ এক বন্ধু দেশ বলে উল্লেখ করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র এই যুদ্ধবিরতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
শাহবাজ শরিফ বলেন, আমরা শান্তিকামী রাষ্ট্র। পাকিস্তানে কোটি কোটি মানুষের বসবাস। প্রত্যেকের জন্য লাভজনক হবে ভেবেই আমরা যুদ্ধবিরতির এই পদক্ষেপ নিয়েছি।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন যে, তার দেশ একটি ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ পেয়েছে। এজন্য তিনি সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং সশস্ত্র বাহিনীকে এক এক করে নাম উল্লেখ করে ধন্যবাদ দিয়েছেন। তার কথায়, দেশের মূলনীতিগুলো তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে তারা।
ভাষণের শুরুতেই শাহবাজ শরিফ বলেন, কেউ যদি স্বাধীনতাকে চ্যালেঞ্জ করে তাহলে আমাদের প্রতিরোধের জন্য যা করতে হয় করব। তার দেশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভিত্তিহীন অভিযোগের নিরপেক্ষ তদন্তেরও দাবি করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেছেন, ড্রোন দিয়ে পাকিস্তানের ওপর হামলা হয়েছে, মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছে এবং নিরীহ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া পানিবণ্টন ও কাশ্মীরসহ বিতর্কিত বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব বলেও আশা প্রকাশ করেন পাকিস্তানের এই প্রধানমন্ত্রী।