প্রতিনিধি ১ জানুয়ারি ২০১৬ , ১২:১০:৪৫ প্রিন্ট সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক: গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের পাতা ঘুরে এল আরেকটি নতুন বছর। ২০১৫ সালকে পেছনে ফেলে বিশ্ববাসী বরণ করে নিচ্ছে নতুন বছর ২০১৬। যদিও বাংলাদেশ, বেলজিয়াম, যুক্তরাষ্ট্র সহ পৃথিবীর অনেক দেশে নিরাপত্তাজনিত কারণে নববর্ষের উৎসব সীমাবদ্ধ করা হয়েছে।
সময়ের হেরফেরে ২০১৬ সালকে প্রথমেই যে দেশগুলো বরণ করে নিচ্ছে তাদের মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতেও আতশবাজির ঝলকানিতে আলোকিত হয়েছে রাতের আকাশ। সেখানেও উৎসবে ১০ লাখ লোক সমাগম হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সামোয়া এবং কিরিবাতি প্রথম নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর একঘন্টা পর বর্ষবরণ করবে নিউজিল্যান্ড।
এশিয়াতেও শুরু হয়ে গেছে নতুন বর্ষবরণের আমেজ। হংকং, সিঙ্গাপুর এবং বেইজিংয়ের মত বড় বড় শহরগুলো নিজ নিজ উৎসবে মেতে উঠেছে।
ইউরোপে নতুন বছর উদযাপন করতে বার্লিনে প্রায় ১০ লাখ মানুষ সমবেত হয়ে কাউন্ট ডাউন শুরুর পরিকল্পনা করেছে।
এছাড়া, স্পেনের মাদ্রিদেও ২৫ হাজার মানুষ বর্ষবরণ উদ্যোগে সামিল হচ্ছে। লন্ডনে আতশবাজি দেখতে জড়ো হচ্ছে ১ লাখের বেশি মানুষ। ইউরোপজুড়ে নিরাপত্তা উদ্বেগের মধ্যেও থেমে নেই বর্ষবরণের উৎসব।
সিয়েরা লিওন ইবোলামুক্ত ঘোষিত হওয়ার পর এই প্রথম আবার নতুন বছরকে ঘিরে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে।
সবশেষে আমেরিকাতেও ২০১৬ সালকে বরণ করতে নিউ ইয়র্কের টাইম স্কয়ারে জড়ো হচ্ছে ১০ লাখ মানুষ।
বাংলাদেশেও সীমাবদ্ধভাবে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার আয়োজন করা হয়েছে। খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের জন্য দেশবাসীকে শুভেচ্ছা বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।