নোটিশ:
প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে, আগ্রহীগণ যোগাযোগ করুন! মোবা: ০১৫১১ ৬৬৮৪৩৯
শিরোনাম
ওসমানীনগরে মাইক্রোবাসচালক হত্যা : ৩ জনের যাবজ্জীবন সিসিক নির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ১ মেয়র ও ৭ কাউন্সিলর প্রার্থী সুনামগঞ্জে যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর ফাঁসি ফিলিং স্টেশনে হামলার প্রতিবাদে নগরে ট‍্যাংক-লরি মিছিল, ধর্মঘটের হুমকি জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদলের দোয়া মাহফিল স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জামালের মুক্তির দাবী খন্দকার মুক্তাদিরের জামালগঞ্জে ভুমি বিরোধে নিহত-১, গ্রেফতার – ৪ সিলেটে আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস পালিত সিসিক নির্বাচন : প্রার্থিতা ফিরে পেতে ৩ মেয়র ও ৯ কাউন্সিলর প্রার্থীর আপিল ফিলিং স্টেশনে হামলা, সিলেটে আন্দোলনে যাচ্ছেন জ্বালানি তেলের ব্যবসায়ীরা
মৌলভীবাজারে এখনও শুরু হয়নি পাউবোর ২০ প্যাকেজের কাজ

মৌলভীবাজারে এখনও শুরু হয়নি পাউবোর ২০ প্যাকেজের কাজ

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) এর ৯শ ৯৬ কোটি ২৮ লাখ টাকার ৬০ প্যাকেজের ৪০ টির কাজ শুরু হয়েছে। অবশিষ্ট ২০ প্যাকেজের কাজ সময়মত চালু না হওয়াতে দ্বিধায় পড়েছেন সুফল পাওয়া নদী পাড়ের স্থানীয় কয়েক লক্ষাধিক মানুষ।
নদী থেকে মানব বসতি ও কৃষি জমি রক্ষা ও আবাদে কৃষি ক্ষেত চালু করতে এসব কার্যক্রম ২০২০ সালের জুলাই মাসে শুরু হয়। এটি আগামী ২০২৩ সালের জুন মাসে শেষ হবার কথা থাকলেও ২০ প্যাকেজের কাজ আটকা পড়ে আছে। পাউবো জানায়, ৬০ টি প্যাকেজের মধ্যে ৬ টি এখনো খোলা হয়নি। এটি টেন্ডার লাইভে রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আরো ৫টি প্যাকেজের মূল্যায়ন চলছে। ঠিকাদাররা মুভ করছেন আরো ৯টি প্যাকেজের। বর্তমানে ৪০টি প্যাকেজের কাজ এক যুগে চলছে সদর, রাজনগর ও কুলাউড়া উপজেলায়। এসব কাজের মধ্যে রয়েছে চর কাটিং, বড় প্রতিরক্ষা বাঁধ, জিও ব্যাগ, ব্লক ও ফ্লাড ওয়াল তৈরির কাজ।
ইতিমধ্যে রাজনগর উপজেলার বেশ কয়েকটি স্পটে ভূমি অধিগ্রহণের প্রস্তাবনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড দাখিল করেছে। জমি অধিগ্রহণের জন্য রাজনগর উপজেলায় নদীর তীরবর্তী এলাকায় ৪ ধারা নোটিশ প্রেরণ করা হয়েছে। কুলাউড়া উপজেলায় চর অপসারণ, নদী তীর সংরক্ষণ ও বাঁধ পূণঃনির্মাণের কাজ চলছে।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মনূ নদ পাড়ের একাধিক ব্যক্তি জানান, চর কাটিং, জিও ব্যাগ ও ব্লকের কাজ নদী থেকে বসতি রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিন্তু অধিক লাভের আশায় ঠিকাদারগণ শুষ্ক মৌসুমে কাজে ফাঁকি দিয়ে বর্ষা মৌসুমকে কাজের জন্য বেছে নেন। এতে কাজের ব্যাপক ঘাটতি দেখা দেয়। তারা আরো জানান, অবশিষ্ট ২০ প্যাকেজের কাজ যদি বর্ষা মৌসুমে শুরু হয় তবে গচ্ছা যাবে সরকারের কোটি কোটি টাকা। ইতিপূর্বে কুলাউড়া উপজেলায় কাজ শেষ হবার এক সপ্তাহের মাথায় পাড় ভেঙ্গে নদীতে পড়েছে এমন অভিযোগও তুলেন তারা।
তবে মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডেও নির্বাহি প্রকৌশলী মুহাম্মদ আক্তারুজ্জামান এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, চর কাটিং, জিও ব্যাগ, ব্লক ও বাঁধ তৈরির কাজে প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হচ্ছে। এখানে কাজে ফাঁকি দেবার কোন সুযোগ নেই। ২০২০ সালে শুরু হওয়া প্যাকেজগুলো আশা রাখছি ২০২৩ সালে সমাপ্তি হবে। অবশিষ্ট ২০ প্যাকেজ কবে নাগাদ চালু হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপনি অফিসে আসেন, আসার পর বলছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.




© All rights reserved © 2022 Todaysylhet24.com
Desing & Developed BY DHAKATECH.NET